আগামীকাল শুক্রবার (৩০ মে) সকাল ১০টায় “ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গড়ে তুলো, পরিবেশ ন্যায়বিচার নিশ্চিত কর” স্লোগানে রাজশাহীর প্রাণ-প্রকৃতি, পরিবেশ ও ঢাকার পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল সুরক্ষায় বরেন্দ্র ইয়ুথ ফোরাম ও সবুজ সংহতি, রাজশাহী মহানগরীর যৌথ আয়োজনে রাজশাহীর প্রাণকেন্দ্র সহেববাজার জিরোপয়েন্টে সংহতি সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে।
সমাবেশে রাজশাহী টেক্সটাইল মিলসের চার শতাধিক বৃক্ষ ও পুকুর হত্যা, নগরীর মধ্যে অবৈধভাবে পুকুর হত্যা আবার রাজশাহীর বিভিন্ন উপজেলায় জবর-দখল করে অবাধে পুকুর খনন, নগরীতে আশংকাজনক হারে বেড়ে যাওয়া শব্দ দূষণ-বায়ু দূষণ, সড়কে অরাজকতাসহ সমসাময়িক নানা বিষয়ে প্রশাসনের ভূমিকা, করণীয় এবং অন্যদিকে, বৈষম্যমূলক, পরিবেশ ছাড়পত্রবিহীন, নাগরিক অধিকারহরণকারী, অন্যায্য চুক্তি ও রাষ্ট্রীয় অপচয়ের অন্যতম উদাহরণ ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের এফডিসি থেকে পলাশী পর্যন্ত সংযোগ সড়ক। এর নির্মাণকাজ বাতিল করে পান্থকুঞ্জ পার্ক ও হাতিরঝিল জলাধার সুরক্ষা করা; দেশব্যাপি সকল উন্নয়ন প্রকল্পকে পরিবেশগত ও জনস্বাস্থ্য বিষয়ে জবাবদিহির আওতায় নিয়ে আসা; রাজশাহীর টেক্সটাইল মিলসের বৃক্ষ ও পুকুর হত্যা এবং হাতিরঝিল ভরাট ও পান্থকুঞ্জ পার্ক ধ্বংস করে কোনো উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন না করাসহ নানাবিধ দাবী উপস্থাপন করা হবে।
আমরা চাই জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে আসা অন্তর্বর্তী সরকার পরিবেশ ও জনস্বার্থ বিরোধী প্রকল্প দ্রতই বাতিল করবে। ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গড়ে তুলে এবং পরিবেশ ন্যায়বিচার নিশ্চিত করে বাংলাদেশের সামনে দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে। একইসাথে আমাদের প্রত্যাশা, রাষ্ট্রের যে সংস্কারের অঙ্গীকার এই সরকারের ভিত্তি, তার বিরুদ্ধে যায় এমন কোনো কাজকে এই সরকার প্রশ্রয় দেবে না।
সমাবেশে রাজশাহী টেক্সটাইল মিলসের চার শতাধিক বৃক্ষ ও পুকুর হত্যা, নগরীর মধ্যে অবৈধভাবে পুকুর হত্যা আবার রাজশাহীর বিভিন্ন উপজেলায় জবর-দখল করে অবাধে পুকুর খনন, নগরীতে আশংকাজনক হারে বেড়ে যাওয়া শব্দ দূষণ-বায়ু দূষণ, সড়কে অরাজকতাসহ সমসাময়িক নানা বিষয়ে প্রশাসনের ভূমিকা, করণীয় এবং অন্যদিকে, বৈষম্যমূলক, পরিবেশ ছাড়পত্রবিহীন, নাগরিক অধিকারহরণকারী, অন্যায্য চুক্তি ও রাষ্ট্রীয় অপচয়ের অন্যতম উদাহরণ ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের এফডিসি থেকে পলাশী পর্যন্ত সংযোগ সড়ক। এর নির্মাণকাজ বাতিল করে পান্থকুঞ্জ পার্ক ও হাতিরঝিল জলাধার সুরক্ষা করা; দেশব্যাপি সকল উন্নয়ন প্রকল্পকে পরিবেশগত ও জনস্বাস্থ্য বিষয়ে জবাবদিহির আওতায় নিয়ে আসা; রাজশাহীর টেক্সটাইল মিলসের বৃক্ষ ও পুকুর হত্যা এবং হাতিরঝিল ভরাট ও পান্থকুঞ্জ পার্ক ধ্বংস করে কোনো উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন না করাসহ নানাবিধ দাবী উপস্থাপন করা হবে।
আমরা চাই জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে আসা অন্তর্বর্তী সরকার পরিবেশ ও জনস্বার্থ বিরোধী প্রকল্প দ্রতই বাতিল করবে। ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গড়ে তুলে এবং পরিবেশ ন্যায়বিচার নিশ্চিত করে বাংলাদেশের সামনে দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে। একইসাথে আমাদের প্রত্যাশা, রাষ্ট্রের যে সংস্কারের অঙ্গীকার এই সরকারের ভিত্তি, তার বিরুদ্ধে যায় এমন কোনো কাজকে এই সরকার প্রশ্রয় দেবে না।